fun Status
facebook fun Status
1
ছেলে আর মেয়ের পার্থক্য দুই মেয়ে একই কাপড় পড়লে “হারামজাদি আমার স্টাইল কপি করছে”
.
.
.
দুই ছেলে একই কাপড় পড়লে “ওহ দেখ আমাদের দুই জন এর কত মিল আমরা দুইজন দুইজন এর দোস্ত”
2
৬ বছর বয়সে – “মা” সব জানে !
৮ বছর বয়সে – “মা” অনেক কিছু জানে !
১২ বছর বয়সে – “মা” আসলে সব জানেনা :
১৪ বছর বয়সে – “মা” কিছুই জানে না !
১৬ বছর বয়সে – “মা” ধুর্,,,,
১৮ বছর বয়সে – “মা” ব্যাকডেটেড !
২৫ বছর বয়সে – বোধয় “মা”-ই ভাল জানে !
৩৫ বছর বয়সে – ডিসিসন নাওয়ার আগে, “মা”রে জিগায়া নেই ! 🙂
৪৫ বছর বয়সে -“মা” কেমনে করে এতো দূর পর্যন্ত চিন্তা করতে পারে !
৭৫ বছর বয়সে -আজ “মা” থাকলে জিজ্ঞাস করলেই সমাধান দিয়ে দিত… :'(
2
এক ছেলে ক্লাস এ ফেসবুক স্ট্যাটাস আপডেট করছে….
“ ক্লাসের মধ্যেও ফেসবুক কি মজা !!!”
.
.
.
.
.
.
.
.
.
কিছুক্ষণ পর শিক্ষক এর কমেন্ট
“ বেটা ক্লাস পরীক্ষাতে জিরো পাইছ!! খাতা দিব নাকি আপলোড কইরা ট্যাগ কইরা দিব” 😛 😛
3
সময় করে পড়ে দেখুন———->>>>>>>
।
।
।
একদিন এক ধনী পিতা তার ৮ বছরের সন্তান
কে নিয়ে ঘুরতে বের হলেন। বাবা চেয়েছিলেন তার
ছেলেকে বোঝাতে যে একজন মানুষ কি পরিমান দরিদ্র
হতে পারে। তারা একটি গরিব পরিবারের বাড়ি তে
সময় কাটালেন।
ওখান থেকে বাড়ি ফিরার সময়
বাবা ছেলে কে বললেন, “দেখলে তারা কি গরিব…
তাদের কাছ থেকে কি শিখলে??”
ছেলে জবাব দিল… ” আমাদের ১ টি কুকুর… তাদের
৪ টি। আমদের ১ টি ছোট Swimming Pool
আছে …….. তাদের বিশাল নদী। আমাদের
রাতে বি…ভিন্ন ধরনের বাতি আলো দেয়… তাদের
রাতে আলো দেয়ার জন্য আছে অসংখ্য তারা।
আমরা খাবার কিনি… তারা খাবার বানায়।
আমদেরকে Protect করার জন্য আছে ঘরের
দেয়াল… তাদের Protect করার জন্য আছে তাদের
অসংখ্য বন্ধু ও প্রতিবেশী। আমদের আছে বিভিন্ন
Famous লেখকের বই… তাদের
আছে Quran ,Bible,Gita …।
ধন্যবাদ Dad, আমরা যে খুবই দরিদ্র
তা আমাকে দেখানোর জন্য।”
4
একদিন হাটতে হাটতে দেখি একটি মেয়ে ব্রিজ থেকে লাফ দিতে যাচ্ছে।
আমি জিজ্ঞাস করলামঃ আপনি কি আত্মহত্যা করতেছেন?
মেয়েটাঃ হ্যাঁ…।
আমিঃ আপনি তো আত্মহত্যাই করতেছেন, তাই আমি কি আপনাকেএকটা kiss করতে পারি?
মেয়েটা রাজি হল। kiss করলাম। kiss করে জিজ্ঞাস করলাম যে উনি কেন আত্মহত্যা করছেন।
মেয়েটাঃ দেখুন, আমার কি দোষ। আমি ছেলে বলে কি মেয়েদের মতো কাপড় পড়ে একটু সাঁজতে পারি না। আজব। আমি মেয়েদের মতো কাপড় পড়তে চাই। কিন্তু Family থেকে দেয় না। তাই আই জীবন রাখব না।
কি আর করবো বলেন। কথাটা শুনে আমিই ব্রিজ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করলাম…………… …।
মজা লাগলে একটু কষ্ট করে pageটা like করেন ।
ধন্যবাদ
$$একটা ক্লাস টু এর বাচ্চা ম্যাডাম কে বলছেঃ ম্যাডাম, আমাকে আপনার কেমন লাগে??
ম্যাডামঃ সো সুইট!! কতো লক্ষ্মী একটা ছেলে তুমি!! আমি তো তোমাকে খুবই পছন্দ করি!!
বাচ্চাঃ তাহলে আমি আমার আম্মু আব্বুকে আপনার বাসাতে পাঠাই??
ম্যাডামঃ মানে!? বাসায় পাঠাবে মানে?? কেনো পাঠাবে??
বাচ্চাঃ মানে তারা যাতে আরও আলাপ আলোচনা করতে পারে!!এখুনি ঠিক করে ফেলা ভালো।। নইলে দেখা গেলো আপনি অন্য কাউকে আমার জায়গা দিয়ে ফেললেন, আর আমার তো তখন সর্বনাশ হয়ে যাবে!!
ম্যাডামঃ কি সব আজেবাজে কথা বলছো!?
বাচ্চাঃ
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
প্রাইভেট পড়ানোর জন্য ম্যাডাম!!
$$দাদা : তার নাতীকে বলছে, যা পালা তাড়াতাড়ি তুই আজকে স্কুলে যাস নাই তাই তোর টিচার বাড়িতে আইছে
নাতী : আমি পালামু না তুমি বরং পালাও কারণ আমি স্যারকে বলেছি আমার দাদা মারা গেছে তাই স্কুলে যাই নাই…..
$$একজন অবিবাহিত পুরুষ…
ফেসবুক এ status দিল
“পাত্রী চাই”
.
.
.
…
..
.
.
2 girls liked it
And 140 men commented
“আমারটা নিয়ে যা”…
$$লাভ ♥ স্টোরি আজকাল →
ধাপ ১ • In Love
ধাপ ২ • First Stage
ধাপ ৩ • 2nd Stage
ধাপ ৪ • Call Waiting
ধাপ ৫ • Doubt
ধাপ ৬ • Double Game
ধাপ ৭ • Fight
ধাপ ৮ • … and Breakup
^-^-^-^-^-^-^-^ -^-^-^ —’
$$একটা ছেলে একটা মেয়েকে টেক্সট পাঠালো ….
ছেলেঃ Hi
মেয়ে (নিজে নিজে ভাবছে): ওহ!.. সে আমাকে টেক্সট পাঠিয়েছে.. সে কী যে চাইছে! .. হয়তো সে কথা বলতে চায় .. নয়তো সে আমার জন্য পাগল হয়ে আছে, কিন্তু সে শুধুমাত্র একটা ‘হাই’ বললো .. আমার উত্তর দেওয়া উচিত, তাকে অপেক্ষায় রাখা ঠিক হবেনা .. উমমম.. আমার আরো ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করা উচিত যাতে সে মনে করে আমি ব্যস্ত … নাহ, এটা বোধহয় ঠিক হবেনা … সে কী আমার প্রতি দুর্বল? সে কি বোরিং ? যাই হোক না কেন, সে আমাকে চায় কি না আমি তা কেয়ার করিনা … কে বলেছে যে আমি তাকে পছন্দ করি? হুহ .. এক্ষুনি একটা রিপ্লাই দিই, নয়তো সে ভাবতে পারে তাকে নিয়ে কতোই না ভাবছি!… কি রিপ্লাই দিবো, ‘Hi’ , ‘Hi’ নাকি ‘Hey’… নাকি ‘Heyyyyy’ … ধুর এটা স্টুপিডদের কাজ … ‘Hey’-ই চলবে … তাকে বুঝতে দেওয়া যাবেনা এটা আমি উদ্দেশ্যমূ লকভাবে করলাম নাকি অ্যকসিডেন্ টাল … ওকে! সব ঠিকঠাক! (নিঃশ্বাস উঠছে.. নামছে)
মেয়ে: Heyy !!!
ছেলে: কলেজে আজকের সবগুলো ক্লাশে আমার প্রক্সি মেরে দিবা? প্লিজজজ… !! xD
$$$যখন জন্ম নিয়েছিলাম ,
তখন এক মহিলা ছিল আমাকে জড়িয়ে ধরার জন্য
একজন “মা”
যখন একটু বড় হয়ে শৈশব এ পদার পন করলাম
… এক মেয়েকে আমার খেয়াল রাখা আর খেলার সাথি হিসেবে পেয়েছি
এক বোন
যখন স্কুল এ গেলাম
এক মহিলা ছিল আমাকে শিক্ষা দানের জন্য
একজন শিক্ষিকা
আমার যখন দরকার একজন সঙ্গি সহধর্মী,
ভালোবাসার আধার হবার জন্য
একজন স্ত্রী
যখন রুক্ষ আর কঠিন হয়ে যাব একজন থাকবে যার কারনে কোমলতা ফিরে আসবে
একজন কন্যা
যখন মৃত্যুবরণ করব এক মহিলা আমাকে কাছে টেনে নিবে
আমার মাতৃভূমি
আপনি যদি ছেলে বা পুরুষ
হন সকল মেয়ে অথবা মহিলা কে তাদের প্রাপ্য সম্মান দিন।
“আপনি মেয়ে হলে নিজের জন্য গর্বিত হন “।
লেডিস ফার্স্ট কিভাবে আসলো??
অনেক আগে এক ছেলে আর এক
মেয়ে একে অন্যকে অনেক ভালবাসত কিন্তু তাদের
বাবা মা মেনে নিলনা..
এরপর তারা পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করার
সিদ্ধান্ত নিল
ছেলেটা তার প্রিয়তমার মৃত্যু তার চোখের
সামনে দেখতে পারবেনা তাই সে মেয়েটিকে বুঝিএ আগেই
লাফ দিয়ে দিল
কিন্তু মেয়েটি আর লাফ দিলনা…
এর পর থেকে ছেলেরা সিদ্ধান্ত নিল
“ লেডিস ফার্স্ট “
এক চেইন স্মকার কে একদিন ২ টা সিগারেট একসাথে জ্বালাতে দেখে এক ব্যাক্তি জিজ্ঞাসা করলো , ” ভাই, শেষ খাওয়া খাচ্ছেন নাকি? ”
লোকটি উত্তর দিল,
ঃ আমার বন্ধু মারা জাওয়ার আগে আমাকে বলে গিয়েছে ,’ দোস্ত, যখনি বিড়ি খাবি, আম্র নাম করেও একটা খাবি”
এই জন্যেই ২ টা খাচ্ছি।
এর কিছু দিন পর একদিন তাকে ১ টি সিগারেট খেতে দেখে লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করলো ,
ঃ কি ভাই? বন্ধুর কথা ভুলে গেলেন নাকি?
লোকটির উত্তর,
ঃভাই, আমি সিগারেট খাওয়া ছেরে দিয়েছি । এখন শুধু বন্ধুর টা খাচ্ছি।।
[মজা পেলে লাইক করতে দেড়ি করবেন না কিন্তু]
ডিজিটাল বাংলা ছবির শেষ দৃশ্য–
-তুই আমার মায়ের পেন ড্রাইভ ফরম্যাট
করেছিস … ইয়া ভীশুম!!
… -তুই আমার বোন কে মিস কল দিয়েছিস
… ইয়ুয়া ধিসুম ( নাকের উপর ঘুসি) !!!
– তুই আমার আব্বার ল্যাপটপ নষ্ট
করেছিস আআআ… ধাম ( আছাড় মারার
শব্দ )
-তুই আমার প্রেমিকার নামে ফেইক
আইডি খুলছিস ?
Chat করার জন্য আর টাইম
পাবি না <ঢিশুইয়াক ঢিশুইয়াক >
-তুই আমার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করেছিস (ধুম
ধাম) ??? আজকে তোকে আমি ডিলিট করেই ফেলব
< এই সময় এন্টি ভাইরাস এর আগমন ঘটবে >
এসেই এনটিভাইরাস বাহিনী বলবে “থামুন
আইন
নিজের হাতে তুলে নিবেন না জনাব…”
তারপর কোন প্রকার টেকনিক্যাল প্রবলেম
ছাড়াই নায়ক নায়িক সুখে দিনাতিপাত
করিতে লাগিল……… 😛 😛
Collected
মেয়েঃআমি যদি পড়ে যাই তুমি কি আমাকে তুলবে??
ছেলেঃনা!!
মেয়েঃআমি যখন দুঃখ পাব তুমি কি আমার কান্না মুছিয়ে দেবে??
ছেলেঃনাহ!!
মেয়েঃআমাকে দেখতে যদি কখনো খারাপ লাগে তখনো কি আমাকে ভালবাসবে??
ছেলেঃ না!!
মেয়েঃযাই হোক!! কমপক্ষে সত্য বলার সৎ সাহস তোমার আছে!! এজন্য তোমাকে ধন্যবাদ!! 🙁 🙁
ছেলেটি তখন মেয়েটিকে কাছে টেনে নিয়ে বললঃ
আমি তোমাকে পড়ার পর তুলবো না!! কারন, আমি তোমাকে পড়ার আগেই ধরে ফেলব!! ♥
আমি তোমার দুঃখের কান্না মুছে দিবো না!! কারন, আমি তোমার কাছে কোন দুঃখকে আসতে দেবো না!! ♥♥
যখন তোমাকে দেখতে খারাপ লাগে তোমাকে সে সময় ভালবাসব না!! কারন ওই সময় আমার কখনোই আসবে না, তুমি সব সময় আমার কাছে সুন্দর!! ♥♥♥
আমি তোমাকে অন্য সব কিছুর চেয়ে ভালোবাসি!! সব সময় এবং সর্বদা!!
** হয়ত কথাগুলো মুখের কথা কিন্তু আসলেই যদি কেউ কাউকে ঠিক এভাবে ভালবাসতে পারে সেটা হবে অসাধারন!! ♥♥
—————->
এক শাশুড়ি একবার ঠিক করলেন,তার দুই মেয়ের জামাই এর মধ্যে কে তাকে বেশি ভালোবাসে সেটা তিনি পরীক্ষা করবেন!!
১ম দিন তিনি ১ম জামাইএর সামনে নদীতে লাফ দিলেন, আর ডুবে যেতে লাগলেন, দেখার জন্য যে, জামাই তাকে বাঁচায় কিনা!! জামাই নদীতে লাফ দিয়ে তাকে বাঁচালো!!
শাশুড়ি তাকে খুশি হয়ে একটা বাইক গিফট করলেন!!
…
পরের দিন তিনি ২য় জামাই এর সামনে নদীতে লাফ দিলেন, একই পরীক্ষা করার জন্য!!
কিন্তু এই জামাই তাকে দেখতে পারতো না, তাই সে বাঁচালো না!! শাশুড়ি মারা গেলো!!
কিন্তু পরের দিন দেখা গেলো ২য় জামাই মার্সিডিজ নিয়ে ঘুরছে!!
১ম জামাই অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো, এটা কোথায় পেলে??
তখন ২য় জামাই হেসে জবাব দিলো, “আমার শ্বশুর খুশি হয়ে এটা গিফট করেছে!!” 😛
এক ছেলে কোন কারনে আত্মহত্যা করতে চাইল সে এর আগে ২ টা মেসেজ করল
১ টা গার্লফ্রেন্ড কে
আরেকটা দোস্ত কে
“আমি যাচ্ছি তাড়াতাড়ি রিপ্লাই দিও”
আর
প্রথম রিপ্লাই আসল গার্লফ্রেন্ড এর
“তুমি কোথায় যাচ্ছ? আমি বিজি পরে দেখা করব”
এটা পড়ে তার খুব কষ্ট লাগলো
২য় মেসেজ বন্ধু এর
“আরে আমারে রাইখা একলা কই যাস আমিও আসতেছি”
এটা পড়ে ছেলেটি হাসল আর ভাবল আজ আবার প্রেম বন্ধুত্ব এর কাছে হেরে গেলো!!
পোস্ট টা অনেক ভালো লাগ্ল,তাই শেয়ার করলাম 🙂
এক লোক তার গাড়ি পার্ক করে এক ফুল দোকানে গেল। সেখানে তিনি তার মায়ের জন্য কিছু ফুলের অর্ডার দিলেন এবং ঠিকানা দিলেন কোথায় পাঠাতে হবে। তার মা তার থেকে প্রায় ২০০ মাইল দূরে থাকেন। সেখানে ফুলগুলো পাঠানোর জন্য বললেন তিনি।
অর্ডার শেষে যখন গাড়ির কাছে আসলেন দেখলেন যে , ছোট্ট এক মেয়ে গাড়ির পাশে বসে কাঁদছে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন কাঁদছো কেন?
মেয়েটি বললো যে, সে তারা মায়ের জন্য একটি গোলাপ কিনতে চায়। কিন্তু তার কাছে টাকা নেই। লোকটি মেয়েটিকে দোকানে নিয়ে গেল এবং ফুল কিনে দিল। এরপর বললো যে, তোমাকে আমি নামিয়ে দিতে পারবো যদি তুমি চাও। মেয়েটি গাড়িতে উঠে বসলো।
লোকটি জিজ্ঞেস করলো কোথায় নামবে?
মেয়েটি কাছেই একটি কবরস্থানের কথা বললো। লোকটি কবরস্থানের কাছে নিয়ে গেল। অবাক হয়ে বললো, এখানে কোথায়! মেয়েটি কিছু না বলে গাড়ি থেকে নেমে নতুন একটি কবরের দিকে এগিয়ে গেল। ওখানে ফুলটি গেঁথে দিয়ে বললো,”আমি তোমাকে ভালোবাসি’মা’।”
লোকটির চোখে পানি চলে আসলো। সে আবার আগের ফুল দোকানে গেল, তার অর্ডারটি বাদ দিলো এবং ফুলের একটি তোড়া কিনলো। এরপর চললো ২০০ মাইল দূরে মায়ের কাছে।
▓ সবাই মা-কে ভালোবাসুন। কখনো মা-কে কষ্ট দিবেন না। যতটা পারুন মা-য়ের সাথে দেখা করুন। কেননা এই মা-ই একসময় আপনাকে চোখে চোখে রাখতো। হয়তো সামনে আপনি চাইলেও এই মা-কে আর এক পলক দেখতে পাবেন না। ▓
এক মহিলার গর্ভে সন্তান রেখে তার স্বামী মারা যায় এবং তার কিছুদিন পরে মহিলাটি একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেয়।
মহিলাটি অনেক কষ্ট করে তার ছেলেকে বড় করে এবং প্রাপ্ত বয়স হলে ছেকেটিকে বিয়ে করিয়ে দেয় একটু সুখের আশায়। কিন্তু কিছুদিন পরে ছেলেটি তার মার সাথে খারাপ আচরন করে এবং বাড়ি থেকে বের করে দেয়।
তখন মহিলা কোন পথ খুজে না পেয়ে ওই এলাকার মোড়লের কাছে বিচার দেয়।
মোড়ল বিচার বসায় এবং ছেলেটিকে বলেঃ ঠিক আছে তোর মাকে তোর দেখাশুনা করা লাগবেনা, তবে একটা সর্ত আছে…!!
ছেলেটি জানতে চাইলোঃ সর্তটা কি???
তখন মোড়ল বললঃ তোর মা তোকে ১০মাস ১০দিন পেটে রেখে জন্ম দিয়েছেন, শুধু এই ঋণ টুকু তুই শোধ করে দে…!!
তাতে ছেলেটি রাজী হল। মোড়ল ছেলেটির পেটে একটা ইট বেধে দিলো এবং বললঃ এটা তুই ১০মাস ১০দিন না, ৩মাস ৩দিন তোর পেটে বেধে রাখবি তাহলেই তোর অপরাধ ক্ষমা করা হবে এবং তোর মার দেখাশুনাও আমি করব…!!
ছেলেটি মোড়লের কথা মত রাজি হল এবং ইট বাধা অবস্থায় চলে গেলো।
তার ১দিন ২দিন ভালই গেলো, কিন্তু ৩দিনের দিন তার কাছে সেই ইট ১০মোন উজনের পাথরের মত মনে হতে লাগলো…!! আর ঠিক তখনি ছেলেটি তার সব ভুল বুঝতে পারল এবং তার মার পা ধরে ক্ষমা চেয়ে কাদতে লাগলো এবং তার মা তাকে ক্ষমা করে দিয়ে বুকে জরিয়ে নিলো।
তখন ছেলেটি বুঝতে পারে একটা সন্তানের জন্য মা কি পরিমান কষ্ট করে একটি সন্তান জন্ম দেয়…!! তাই আমার অনুরোধ যারা তাদের মার সাথে খারাপ আচরন করেন তারা নিজের মাকে ভালবাসতে সিখুন…!!
–স্ট্যাটাস’টিতে লাইক দিয়ে এইরকম আর পোস্ট দিতে উৎসাহিত করবেন–
[ “Share” বাটন’এ ক্লিক করে স্ট্যাটাস’টি “Share” করুন ]
[একটু সময় নিয়ে পড়ুন]
একটি ছেলে স্কুলে গিয়ে নতুন …শিখেছে, প্রতিটা কাজই মুল্যবান… কোনো কাজই ফেলনা নয়…
সব কাজেরই একটা অর্থ/মূল্য আছে…
… … এছাড়া কীভাবে বিল করতে হয়, তাও তাকে শেখানো হয়েছে…
একদিন ছেলেটি তার মা’র কাছে গিয়ে একটা বিল জমা দিল…
মা ছেলের দেয়া চিরকুটটা পড়লেন…
ছেলে লিখেছেঃ-
১. গাছে পানি দেয়াঃ ১০ টাকা
২. দোকান থেকে এটা-ওটা কিনে দেয়াঃ ১৫টাকা
৩. ছোট ভাইকে কোলে রাখাঃ ৪০টাকা
৪. ডাস্টবিনে ময়লা ফেলাঃ ২০টাকা
৫. পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করাঃ ৫০টাকা
৬. মশারী টানানোঃ ৫ টাকা
মোটঃ ১৪০ টাকা!!
.
.
.
.
মা বিলটা পড়ে মুচকি হাসলেন…
তারপর তার আট বছরের ছেলের মুখের দিকে খানিকক্ষণ তাকিয়ে রইলেন…
তার চোখে পানি চলে আসছে…
তিনি এক টুকরো কাগজ নিয়ে লিখতে লাগলেন….
১. তোমাকে ১০মাস পেটে ধারনঃ বিনা পয়সায়
২. তোমাকে দুগ্ধপান করানোঃ বিনা পয়সায়
৩. তোমার জন্য রাতের পর রাত জেগে থাকাঃ বিনা পয়সায়
৪. তোমার অসুখ-বিসুখে তোমার জন্য দোয়া করা, সেবা করা, ডাক্তার এর কাছে নিয়ে যাওয়া,তোমার জন্য চোখের পানি ফেলাঃ বিনা পয়সায়
৫. তোমাকে গোসল করানোঃ বিনা পয়সায়
৬. তোমাকে গল্প,গান,ছড়া শোনানোঃ বিনা পয়সায়
৭. তোমার জন্য খেলনা, কাপড় চোপড় কেনাঃ বিনা পয়সায়
৮. তোমার কাথা ধোওয়া, শুকানো, বদলে দেওয়াঃ বিনা পয়সায়
৯. তোমাকে লেখাপড়া শেখানোঃ বিনা পয়সায়
১০. এবং তোমাকে আমার নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসাঃ সম্পূর্ন বিনা পয়সায় …
অতঃপর সন্তান তার মার হাত থেকে বিল টা নিয়ে নিচে ছোট্ট করে লিখে দিল=এ বিল জীবন দিয়েও পরিশোধ করা সম্ভব নয়।
সন্তান এর চোখ এর কোনায় তখন অশ্রুর অবস্থান
পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ এবং নিঃস্বার্থ ভালবাসা হল মায়ের ভালবাসা।
সেই মাকে যেন আমরা কোনভাবেই কষ্ট না দেই।
একটা ছেলে একটি মেয়েকে ভালবাসতো…
মেয়েটি অন্ধ ছিল…
সে তার বয়ফ্রেন্ড ছাড়া বাকি সবাইকে অপছন্দ করত…
সে সবসময়ই বলতো আমি যদি দেখতে পেতাম তাহলে আমি তোমাকে বিয়ে করতাম…
একদিন কেউ একজন মেয়েটিকে চোখ দান করে…
মেয়েটির অপারেশন সফল হয়…
মেয়েটি যখন তার বয় ফ্রেন্ড কে দেখল সে ঘৃণায় মুখ ফিরিয়ে নিলো…
সে অবাক হল সে যাকে ভালবেসেছিল সেই ছেলেটিও অন্ধ…
সে ছেলেটিকে অপমান করে তাড়িয়ে দেয়…
ছেলেটি কিছু না বলে মেয়েটির জন্য একটি চিঠি রেখে গেল…
চিঠিতে লেখা ছিল…
“তুমি ভালো থেকো আর আমার চোখের যত্ন নিয়ো ”
_______________________________________________________
ভালো লাগলে like/share/comment করতে ভুল করবেন না…
** আর যারা আগে পড়েছেন তাদের জন্য দুঃখিত…
পিয়ন: স্যার
চিঠি এসেছে।
বদরাগী বসঃ কোন
ছাগলের চিঠি?
পিয়নঃ স্যার
আপনার।
বদরাগী বসঃ কোন
গাধা লিখেছে?
পিয়নঃ আপনার
বাবা বোধহয়। :p q;
HARD-DISK Vs Girls:
সে সব সময় সব কিছু মনে রাখে।
RAM Vs Girls:
সে তোমাকে ভুলে যাবে; যখনই তুমি তার খোঁজ নেওয়া বন্ধ করবে।
WINDOWS Vs Girls:
সবাই জানে যে সে কিছুই ঠিক ভাবে করতে পারে না!
তবে কেই এই টাইপের মেয়েদের ছাড়া বাঁচতে পারে না !!
SCREENSAVER Vs Girls:
সে আসলে কিছুই না !! শুধু মজা দিতে সক্ষম।
INTERNET Vs Girls: এক্সেস পাওয়া কঠিন
SERVER Vs Girls: তোমার যখনই তাকে দরকার হবে সে তখনই ব্যস্ত !
MULTIMEDIA Vs Girls: সে জঘন্যতম জিনিসকেউ দারুন বানিয়ে ফেলে !
CD-ROM Vs Girls:
সে সব সময়ই ছুটতে থাকে !! দ্রুত থেকে দ্রুত !
E-MAIL Vs Girls:
১০ টা কথা বললে ৮ টাই সব সময় ননসেন্স হয় !
VIRUS Vs Girls:
এদের অপর নাম স্ত্রী !! তুমি যখন তাকে আশা করছো না তখন সে এসে হাজির ! নিজে নিজেই ইনস্টল হয় এবং সব ডাটা ব্যবহার করে !!তুমি যদি তাকে আন-ইন্সটল করতে চাও তাহলে কিছু জিনিস মিস করবে ! কিন্তু তুমি যদি তাকে আন-ইনস্টল না কর তাহলে জীবনের সব কিছুই মিস করবে !!
আজকে একটা মজার কবিতা শেয়ার
করি আপনাদের সাথে !!!!
একদা তুমি আমার হৃদয়ের Web এ করেছিলে Sign-up
দু:খ কষ্ট ঝেড়ে ফেলে আনন্দের জোয়ারে
নিজেকে ভাসিয়ে বেঁচেছিলাম ছেড়ে হাফ।।
হাজানো গান কবিতা funny video, Picture
করেছিলাম upload-download
সারাদিন ব্যস্ত থাকা তোমায় নিয়ে
অলওয়েজ ভাল থাকতো আমার mode ।।
মিনিটে মিনিটে send হতো sms আর chating
বুঝতেই পারিনি কখন তুমি
আমার হৃদয়ের সর্বস্ব করেছিলে hacking ।।
‘COLLECTED’
মেয়ের হাতে একটি মশা বসে
থাকতে দেখে মেয়েকে জিজ্ঞেস
করলেন,
‘মামণি তুমি মশাটা মারছো না কেন?
উত্তরে মেয়ে বলল,
কেন মারবো বাবা?
আমিতো মশাটাকে রক্ত দিচ্ছি।
কারণ,, আমাদের স্যার
বলেছেন রক্ত দেয়া একটি
মহৎ কাজ। :p
স্যারঃ ৪ টা উভচর প্রাণির নাম বলত ????
বল্টুঃ জি স্যার, ব্যাঙ।
স্যারঃ আর বাকি ৩ টা ????
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টুঃ ব্যাঙ এর বাবা, ব্যাঙ এর মা আর ব্যাঙ এর গার্লফ্রেন ্ড 😛
.
ওরে লুল রে লুল ভেরি ভেরি লুল 😛
.
” ভালো লাগলে স্ট্যাটাস‘ এ লাইক দেবেন, মনে রাখবেন লাইক দিতে পয়সা লাগেনা,লুল ” :p
ইচ্ছে করতাছে বিয়াডা কইরাই ফালাই ।
তো এই জন্যে কাজী অফিসে ও গেছিলাম . . .
আমি: আসতে পারি ?
কাজী: আসুন ।
আমি: ধন্যবাদ ।
কাজী: বসুন এবং বলুন আপনাকে কীভাবে সাহায্য করতে পারি ?
আমি: জ্বি . .(ম ম ম) মানে এক জন ছাত্রের বিয়ে করতে কি কি লাগে ?
কাজী: কার জন্য?
আমি: আ আ আমার জন্য ।
কাজী: পাত্রী লাগবে,এস এস সি পরীক্ষার সনদ, দুই জন সাক্ষী , একশ টাকার স্ট্যাম্পে র একটা দলিল । আর বাকি থাকে কাবিন নামা ।ঐটার ব্যবস্থা আমি করব । বাকী গুলার ব্যবস্থা আপনি করেন ।
আমি: সব ব্যবস্থাই করতে পারব । তয়একটা কথা ছিল ।
কাজী: কী কথা ?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমি: পাত্রীর এই খানে আসাটা কী জরুরি? ওরে না জানায়া কাজটা সারাযায় না ?
ধরেন ওরে একটা সারপ্রাইজ দিলাম আর কি !!!
ঘটনাঃ ২০৫০ সাল।
আমেরিকাতে মানুষের ব্রেইন (Brain)
বিক্রির জন্য প্রদর্শনী হচ্ছে।
একজন ক্রেতা অনেক স্টল ঘুরে “বাংলাদেশ”
লেখা স্টলে গেল। ওখানে দেয়া আছে।
আমারিকান ব্রেইন= $ ২০,০০০ ডলার।
ব্রিটিশ ব্রেইন= $ ৩৫,০০০ডলার ।
আরাবিয়ান ব্রেইন= $ ৭৫,০০০ ডলার
বাংলাদেশী ব্রেইন= $ ১,০০,০০০ ডলার
স্টল স্টাফকে ক্রেতা জিজ্ঞেস করলেন।
ক্রেতাঃ অন্য দেশের মানুষের ব্রেইনের
দাম অনেক কম কিন্তু বাংলাদেশের
মানুষের ব্রেইন এত বেশী কেন?
স্টাফঃ অন্য দেশের মানুষরা মারা যাওয়ার আগেতাদের ব্রেইন ২০% এরও বেশি ব্যবহার করে ফেলেছে। কিন্তু বাংলাদেশীরা ব্যবহার করেছে মাত্র ৫%, একেবারে পিউর ব্রেইন। তাই দাম একটু বেশিই। :p q;
কোনো এক শীতের সকালে,
কুয়াশা মোড়া সূর্যকে প্রশ্ন করেছিলাম, ভালোবাসা কি?
সূর্য বলেছিলো,
আমার আলোয় ঝলসে উঠা একফোঁটা শিশির বিন্দুই ভালোবাসা!!
সুন্দর কোনো এক বিকেলে,
স্রোতস্বিনী কোনো নদীকে প্রশ্ন করেছিলাম, স্বপ্ন কি?
নদী বলেছিলো,
সমস্ত বাধা অতিক্রম করে সমুদ্রের পানে ছুটে যাওয়াই স্বপ্ন!!
নির্ঘুম এক রাতে,
মেঘমুক্ত নির্মল আকাশকে প্রশ্ন করেছিলাম, সুখ কি?
আকাশ বলেছিলো,
আমার বুকে হাজারো তারার ভীড়ে চাঁদের মিষ্টি হাসিটাই সুখ!!
কোনো এক ব্যাথাভরা সন্ধ্যায়,
আমায় একজন প্রশ্ন করেছিলো, কষ্ট কি?
আমি বলেছিলাম,
হৃদয় উজাড় করে ভালোবেসে ভালোবাসার বিনিময়ে অবহেলা পাওয়ার নামই কষ্ট!!
♥★♥
ভালোবাসার মানুষটাকে কখনো কষ্ট দিবেন না।। হোক সে আপনার বাবা, মা, ভাই, বোন, অথবা প্রিয় কেউ।।
ছেলে রাত করে বাড়ি ফিরেছে
বাবা: কোথায় ছিলি রে হারামজাদা ?
ছেলে: আমি আমার ফ্রেন্ড এর বাসায় ছিলাম (!)
বাবা তৎক্ষনাত কয়েকজন ছেলে বন্ধুদেরকে ফোন দিলেন
৪ নং ফ্রেন্ড বললো : ” জ্বী আঙ্কেল! সে তো আমার সাথে ছিল”
৩ নং ফ্রেন্ড বললো: ” ও কিছুক্ষন আগে চলে গিয়েছে”!
২ নং ফ্রেন্ড বললো: ” চাচা, ও আমার সাথেই আছে (!!) এবং আমরা দুজন পড়ছি (?!!?)
সব শেষের জন সব লিমিট ক্রস করলো, এব বললো-
” হ্যাল্লো আব্বু, আমার আজ রাতে আসতে দেরী হবে !!!!
একটা মেয়ে টেলিফোন এঃ আমি একটা নতুন বয়ফ্রেন্ড পেয়েছি যে তোমার থেকে সুন্দর , স্মার্ট এবং ভালো। তাই তুমি আমাকে আমার ছবি টা ফেরত পাঠাও।
মশিউর তাকে ৫০ টা মেয়ের ছবি পাঠায় দিলো আর বললো, ডার্লিং
.
.
… .
.
.
.
.
.
.
.
আমি তোমার চেহারা ভুলে গেছি , তুমি দয়া করে তোমার ছবি টা খুজে বের কর , তারপর বাকি ৪৯ টা ছবি আমাকে ফেরত পাঠাও !
এক লোক এমন একটি lie detector রোবট কিনে নিয়ে আসলো যে মিথ্যা ধরতে পারে এবং মিথ্যুককে থাপ্পরও দেয়
বাবা : স্কুলের সময় আজ তুমি কোথায় ছিলে ?
ছেলে:স্কুলে [রোবট সাথে সাথে থাপ্পর মারলো]
… … ছেলে: ওকে,মুভি দেখতে গিয়েছিলাম
বাবা: কোনটা?
ছেলে: হ্যারি পটার [রোবটের থাপ্পর ]
ছেলে: ওকে আমি পর্নো দেখতে গিয়েছিলাম
বাবা: কি !!!আমি তোমার বয়সে পর্ণো কি তাই জানতাম না [রোবটের থাপ্পর ]
মা: Hahahahaha! আফটার অল সে তোমারই ছেলে [রোবটের থাপ্পর]:P
Collected
♦নকল বন্ধু Vs আসল বন্ধু♦
•নকল বন্ধু– কখনো আপনার কাছে খাইতে চাইবে না
•আসল বন্ধু–আপনা র খাবার না থাকার কারন হবে
•নকল বন্ধু– কখনো আপনার কান্না দেখবেনা
•আসল বন্ধু–আপনা র সাথে কাদবে
•নকল বন্ধু– আপনার কাছ থেকে কিছু নেবে আর ফিরিয়ে দিবে 8-|
•আসল বন্ধু–আপনা র জিনিষ নিজের মনে করে রেখে দিবে যতক্ষণ পর্যন্ত তার মনে হবেনা যে এটা আপনার
•নকল বন্ধু– আপনার সম্পর্কে খুব কম কিছু জানে :/
•আসল বন্ধু–আপনা র সম্পর্কে বই লিখে ফেলতে পারবে
•নকল বন্ধু– আপনার ঘরে এসে নক করবে
•আসল বন্ধু–এমনি তে ঘরে ঢুকে যাবে আর বলবে চইলা আইছি দোস্ত
•নকল বন্ধুঃ কিছু সময় এর জন্য
•আসল বন্ধুঃ চির জীবনের জন্য
সকল আসল বন্ধুদের উৎসর্গ করলাম ,
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন ।
যৌতুক হিসেবে কৌতুক নং_১৭৪:
.
দুই বন্ধু অফিস থেকে হেঁটে হেঁটে বাসায় ফিরছে।
১ম বন্ধুঃ আমার স্ত্রী রোজ অভিযোগ করে তার ঘরে পরার মত কোনো জামা নেই।
২য় বন্ধুঃতুই কি করলি?জামা কিনে দিলি?
১ম বন্ধুঃ আরে না,ঘরের সব দরজা জানালায় পরদা লাগিয়ে দিলাম।যাতে পরার কাপড় না থাকলেও অসুবিধা না হয়।
.
বুঝতে পারলে লাইক/কমেন্ট হবে মামা–মামীরা।
এক লোকের স্ত্রী এক যায়্গায় একটা সাইনবোর্ড দেখোলো।
সিল্কের শাড়ি= ১০ টাকা।
জামদানি শাড়ি= ৮ টাকা।
…
এটা দেখে সে তার স্বামীকে বললো- কি বিশাল ডিসকাউন্ট, অবিশ্বাস্য,.. ডার্লিং, আমাকে ৩০০ টাকা দেও। আমি ২০-৩০ টা শাড়ি কিনবো।
।
।
।
স্বামী- আরে জান্, ওটা তো লন্ড্রির সাইনবোর্ড্।
@ হরতালের ছড়া @
হরতাল! হরতাল!!
কিযে হবে আজ
যাব না আর বাইরে
থাকুক যতই কাজ!
খুলবে না দোকান-পাট
চলবে না গাড়ি
খেতে হবে রাজপথে
পুলিশের বাড়ি!
গাড়ি-ঘোড়া ভাঙবে
পুঁড়বে জ্বলবে
হরতাল! হরতাল!!
জনতায় বলবে।
আপনার সম্পর্কে ১০টি চরম সত্য ঘটনা যা আমি জানিঃ
১) আপনি এখন এটি পড়া শুরু করেছেন।
২)আপনি মোটামুটি ভাবে ধরে ফেলেছেনযে এটা একটা ভুয়া জিনিষ।
৪) তবে একটা জিনিষ ধরতে পারেননি এবং সেটা হল
তিন নম্বরটিবাদ পড়েছে।
৫) আপনি এইমাত্র তা পরীক্ষা করলেন এবং দেখলেন
যে ঘটনাটি সত্য।
৬) আপনি হাসছেন।
৭) তারপরও একটি ফালতু লেখা জেনেও আপনি এই
লেখাটি পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন।
৯) কিন্তু, আপনি আবারো খেয়াল করেননি;আমি আট নম্বর
বাদ দিয়েছি।
১০) আপনি এটা চেক করলেন এবং চিন্তা করছেন
আবারো কিভাবে ভুলটা করলেন!!!
১১) জিনিষটা আপনাকে একটু হলেও আনন্দ দিয়েছে।
১২) আপনি হয়তো খেয়ালকরেন
নি যে আসলে এখানে ১০টি চরমসত্য বলা হয়েছে,
১২টি নয়।
ছেলে : আব্বু, আমি বিয়ে করবো ।
বাবা : বাবা, তোমার তো এখন ও বয়স হয়নি । আরেকটু বড় হও তার পর তোমার বিয়ে দিব ।
ছেলে : আচ্ছা, আমি তাহলে খেলতে যায় ।
বাবা: কোথায় খেলতে যাবা ?
ছেলে : আব্বু , পাশের বাড়ির সুমির সাথে খেলতে যাব ।
… বাবা : না বাবা, তুমি তো এখন বড় হইছো । এখন তো আর সুমির সাথে খেলা যাবেনা ।
ছেলে : আব্বু . তাহলে আমার বিয়ে **
বাবা : !!!!!!!!!!????!!!
:p ;q
তুমি যা চাও তা পাও না (ভালোবসা)
আবার যা পাও তা উপভোগ করো না (বিযে়)
আর যা উপভোগ করো তা চিরস্থাযী় নয় (বান্ধবী)
যা চিরস্থাযী় তা বিরক্তিকর (বৌ)
– কথাগুলা কি ঠিক ,, বন্ধুরা ?? ;p
একবার এক বাংলাদেশী সৌদি আরবে এনার্জি ড্রিংকের ব্যবসা শুরু করল।
তো এনার্জি ড্রিংক খুব একটা চলছে না।
কি আর করা তিনি পরামর্শ করতে গেলেন এক বিজ্ঞাপন নির্মাতার কাছে।
বিজ্ঞাপন নির্মাতা পরামর্শ দিলেন একটা বিজ্ঞাপন তৈরী করে শহরের বিল বোর্ডে লাগিয়ে দিতে। যেই ভাবা সেই কাজ।
পরদিন শহরের সব গুরুত্বপূর্ণ যায়গায় দেখা গেল এনার্জি ড্রিঙ্কের বিজ্ঞাপণ।
বিজ্ঞাপনের প্রথম দৃশ্যে দেখা গেল এক লোক ঘেমে নেয়ে ক্লান্ত হয়ে… পড়েছে…
দ্বিতীয় দৃশ্যঃ লোকটা এনার্জি ড্রিংক খাচ্ছে…
তৃতীয় দৃশ্যঃ লোকটাকে বেশ ফ্রেশ এবং মোটাতাজা লাগছে…
এই বিজ্ঞাপন দেয়ার পরদিন থেকে ওই এনার্জি ড্রিংকের বিকি-কিনি পুরাই বন্ধ হয়ে গেল
.
.
.
কারণ আর কিছুই না সৌদি আরবের লোকজন পড়া শুরু করে ডানদিক থেকে……
অবিলম্বে হরতালে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ বন্ধ করতে হবে ! ! ! এর
পরিবর্তে Laughing Gas – এর ব্যবহার করতে হবে…এটি ব্যবহারের সুবিধাগুলো হবে :
1. হরতাল হবে আনন্দময় ! ! !
2. বিরোধী দল হরতালে তাদের নেতা–কর্মীদের উপর নির্যাতন করা হয়েছে –
এমন অভিযোগ করতে পারবেনা 😛 😛
3. অধিক পরিমান Laughing gas মানুষের স্নায়ুতে আঘাত করে, অতএব
সরকার দলের জন্য ইহা আশির্বাদ স্বরুপ কেননা এই
পদ্ধতিতে সাপটি মারা যাবে ঠিকই অথচ লাঠিটি থাকবে অক্ষত ! ! !
4. পত্র–পত্রিকা এবং টিভিতে হরতালের ব্যাতিক্রমী হাস্যোজ্জ্বল চিত্র/ফুটেজ
দেখা যাবে, যা সুখী–সমৃদ্ধ গণতাণ্ত্রিক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের
ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে ! ! !:P
5.হাঁসতে হাঁসতে সবাই মিছিল স্লোগান বক্তৃতা দিবে। চিন্তা করুন তো একটি জ্বালাময়ী ভাষণ হাঁসতে হাঁসতে দিচ্ছে, কেমন লাগবে??
মানুষ সব থেকে বেশি কার কাছে মাফ চায় ?
.
.
.
.
.
.
বসের কাছে ?
বউয়ের কাছে ?
প্রেমিক/প্রমিকার কাছে ?
.
No,,No,,
?
?
?
?
ভিকারীর কাছে ।
“মাফ করো বাবা, সামনে যাও….. :p
এক ছেলে আর মেয়ের কারের মধ্যে এক্সিডেন্ট হয় আর তাতে দুইটা কার ই পুরো নষ্ট হয়ে যায় !
কিন্তু আশ্চর্যজনক ভাবে দুজনই আহত হওয়া থেকে বেচে যায়
তারা দুইজন কার থেকে বের হয়ে আসার পর মেয়ে বলল “ ওহ আপনি একজন ছেলে!! এটা ইন্টারেস্টিং, আমাদের কার দেখেন দুইটাই পুরপুরি শেষ কিন্তু আমাদের কিছুই হয়নি এটা নিশ্চয় বিধাতার ইচ্ছা যে আমরা দুইজন একসাথে মিলি আর দুইজন সারাজীবন একসাথে সুখে থাকি!!
এর পর মেয়েটি আরও বলতে থাকলো “ দেখেন আরেকটা অলৌকিক ঘটনা!! আমার গাড়ি নষ্ট হয়ে গেলেও আমার গাড়ির ওয়াইন এর বোতল নষ্ট হয়নি এটাও হয়ত আরও একটা নিদর্শন যাতে আমরা এটা পান করে আমাদের ভাগ্য উদযাপন করি!! এর পর লোকটি অর্ধেক বোতল ওয়াইন শেষ করে মহিলার কাছে দিল কিন্তু মহিলা সেটার মুখ বন্ধ করে লোকটির হাতে ফিরিয়ে দিল । লোকটি বলল কি হল খাবেন না !! তখন মহিলা বললঃ “ নাহ আমি অপেক্ষা করতেছি কখন পুলিশ আসবে আর তাদের এভিডেন্স কালেক্ট করবে!!!!
মরালঃ ছেলেরা সাবধানে থাইকেন 😛 😛
মজা পাইলে লাইক আর শেয়ার দুইটাই করবেন শেয়ার লিঙ্ক কমেন্ট এ
ডিজিটাল বাংলাদেশ
ধরেন টেকনাফ টু তেঁতুলিয়া পুরা বাংলাদেশ ডিজিটাল হয়া গেল। কি অবস্থা হবে তাহলে তার কিছু খন্ডচিত্র।
১. খালাম্মা ডেকচির ঢাকনা খুইজ্জা পাইনা।
এক কাজ কর। “ডেকচির ঢাকনা” লেইখা গুগলে সার্চ দে।
২. ছোটাপ্পি, পাশের বাসার বাবুটাররক্তে
ম্যালিরিয়ার ভাইরাস পাওয়া গেছে। আমার ও তো হবে।ভয় পাস না গিট্টু। তিন দিন পর পর তোর এন্টিভাইরাস নেট থেকে আপডেট করে দিবো। তুই খালি প্রতিসপ্তাহে পুরা বডি স্ক্যান করবি।
৩. আয় হায়রে দোস্ত শার্টে চা পইড়া তো ভাইসা গেলো। একটু পর ল্যাব ভাইবা।খাড়া ফটোশপ CS100 দিয়া তোর শার্টের দাগ মুইছা দিতাছি।
৪. ওগো শুনছো। আমার না খুব ভয় করছে। যদি রাতে চোর আসে। ক্যান? বাড়ির চারপাশে ফায়ারওয়াল এক্টিভেট করা আছেনা?
৫. বাবু উঠো। তোমার স্কুল টাইম হয়ে গেছে তো।
এই বৃষ্টিতে কীভাবে স্কুলে যাবো মা?
তোমাকে ই মেইল করে স্কুলে পাঠাবো বাবা !! 😛
স্বামী এবং Softwares…
স্বামী কাজ থেকে বাসায় ফেরার পর…
স্বামীঃ শুভ সন্ধ্যা প্রিয়তমা,আমি এখন logged in.”
স্ত্রীঃ আমার আংটি এনেছ?
স্বামীঃ Bad command or filename.
স্ত্রীঃকিন্তু আমি তোমাকে সকালে বলেছি…
স্বামীঃ Erroneous syntax.
স্ত্রীঃ আমার জন্য নতুন ব্লাউজ এনেছ?
স্বামীঃ Variable not found…
স্ত্রীঃ অন্ততঃ তোমার ক্রেডিট কার্ডটা দাও,আমি কিছু সপিং করব।
স্বামীঃ Sharing Violation. Access denied…
স্ত্রীঃ তুমি কি আমাকে ভালবাস,না কম্পিউটার কে ভালবাস বেশি,না তুমি
আমার সাথে রসিকতা করছ?
স্বামীঃ Too many parameters. Abort!
স্ত্রীঃ তোমার মত হাবাকে বিয়ে করে মারাত্মক ভুল করেছি।
স্বামীঃ Data type mismatch.
স্ত্রীঃ তুমি আস্ত একটা অপদার্থ।
স্বামীঃ Husband: Default Parameter.
স্ত্রীঃ তোমার বেতনের খবর কি?
স্বামীঃ Access denied. File in use…
স্ত্রীঃ সকালে গাড়িতে তোমার সাথে কে ছিল?
স্বামীঃ System unstable. Press CTRL + ALT + DEL to Reboot.
জলদি লাইক মারেন
[বুঝতে পারলে লাইক মাস্ট]
মিসেস মরজিনা একদিন এক “মডার্ন আর্ট” গ্যালারীতে গেল।
অনেক গুলো ছবি দেখার পর সে একটি আর্টের ডিলারকে জিজ্ঞাসা করলো,
মিসেস মরজিনাঃ আপনার এই ভয়ংকর ছবি কে আপনি “মডার্ন আর্ট” মানেন? :O
আর্ট ডিলারঃ আফা, এইডা কোনো আর্ট না, এইডা একডা আয়না!! :p :p
কি বুঝলেন? 😉 😉
thanks bro for share us.
nice post
ধন্যবাদ ভাই কমেন্ট করার জন্য।
দারুন ভাই