- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সমন্ধে এক্সপার্ট একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-০১] :: কম্পিউটারের ইতিহাস
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সমন্ধে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-০২] :: কম্পিউটার কেনার আগে যা জানা জরুরী
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সমন্ধে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-০৩] :: একটি নতুন পিসি/ল্যাপটপ কেনার পর যে বিষয়গুলো প্রথমেই করে নেবেন
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সমন্ধে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-০৪] :: পিসি ব্যবহারকারীর সাধারণ কিছু ভুল
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-৫] :: Windows xp install
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-০৬] :: পিসিতে পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ করে রাখুন
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-০৭] :: লগইন পাসওয়ার্ড না যেনেই, কম্পিউটার ওপেন করুন
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-০৮] :: administrator পাসওয়ার্ড দিন
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-৯] :: Startup Password
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-১০] :: ফাইল হিডেন করা এবং হিডেন ফাইল শো করা
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-১১] :: সফটওয়ার ছাড়া স্কীনশর্ট নেয়ার পদ্ধতি
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-১২] :: মাউস cursor আইকন পরিবর্তন
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-১৩] :: program install
- ধারাবাহিক ভাবে কম্পিউটার সম্পর্কে এক্সপার্ট হন, একদম নতুনদের জন্য [পর্ব-১৪] :: কিভাবে একটি ইন্সটল করা সফটওয়ার রিমোভ করবেন?
- কম্পিউটার সমন্ধে এক্সপার্ট হন [পর্ব-১৫] :: Windows 7 এ Default টুল্স দ্বারা স্কীনশর্ট নেয়ার পদ্ধতি
পরম করুনাময় আল্লাহ্ এর নামে শুরু করলাম
আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন, আমি ও আমরা আপনাদের দোয়ায় এবং আল্লাহ্র অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছি। তবে আর কথা বাড়িয়ে লাভ কি? বেশি কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি।
আমি ভেবেছি অনেক নতুন ভাইয়েরা আছে যারা নতুন পিসি কিনেছে এবং নতুন ইন্টারনেট ব্যবহার করা শুরু করেছে তাই তারা অনেক কিছুই যানে না, আমরা যা যনি তারা এথেকে অনেক পিছিয়ে আছে তাই তাদেরও আমাদের সাথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমার এই উদ্দেগ্য, তাই আমি বাংলা টিউটোরিয়াল ধারাবাহিক ভাবে সবার সাথে শেয়ার করতে চাই এক এক পর্বে একএকটা কাজ নিয়ে আলোচনা হবে। তাহলে আজ পরম করুনাময় আল্লাহ্ এর নামে শুরু করি।
পর্বের পর্ব যারা সময় বা কোন সমস্যার কারনে দেখতে পারেন নি, মিস করেছেন তারা দেখতে পারেন এখান থেকে।
সকল পর্বের পোষ্ট পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
তাহলে প্রথমে আপনাকে একটি উইন্ডোস এক্সপির একটি সিডি কিনতে হবে, যে কোন কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে পাবেন যার মূল্য ২৫টাকা মাত্র,
কিভাবে উইন্ডোস এক্সপি ইন্সটল করবেন?
আপনি যদি প্রথম বারের মত এক্সপি সেটাপ দিন, তাহলে আপনার সেটাপ দেয়ার কাজে আমার এই লেখাটি আপনাকে সাহায্য করবে।
1) আপনার বর্তমানে অপারেটিং সিষ্টেম UPGRADE সাপোর্ট করে না।
2) আপনার বর্তমানে অপারেটিং সিষ্টেম UPGRADE সাপোর্ট করে কিন্তু আপনি সকল সিটিংস এবং ফাইল ডিলেক্ট করে দিতে চান।
3) আপনার কম্পিউটারে কোন অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা নেই।
4) আপনার আগের অপারেটিং সিস্টেম নষ্ট হয়ে গেছে।
বি: দ্র: নতুন করে এক্সপি ইন্সটল দিলে আপনার কম্পিউটারের সকল প্রোগাম ফাইল এবং সি: ডেরাইভে যা কিছু ডেক্সটপ,মাই ডকুমেন্ট সহ ডিলেক্ট হয়ে যাবে, তাই আপনার প্রয়োজনীয় কোন ফাইল থাকলে সেখান থেকে অন্য কোন ড্রেরাইভে রেখে দিন।
সুবিধা সমূহ:
নতুন করে এক্সপি সেটাপ দেয়ার সময় আপনি বাড়তি কিছু Options চালু করতে পারবেন, আপনার ফাইল সিস্টেম পরিবর্তন করতে পারবেন, নতুন করে পার্টিশন তৈরী করতে পারবেন, ভাষা পরিবর্তন করতে পারবেন, Advanced and Accessibility পরিবর্তন করতে পারবেন ।
অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে।
প্রথমে আপনার CD ROM ড্রেরাইভে Xp cd প্রেবেশ করান, এবং কম্পিউটার অন হওয়ার সময় Press any key to Boot from cd . . .
ঠিক নিচের ছবিটির মত দেখাবে
পিক্সার-০১
উপরের লেখাটি আসবে, যদি না আসে তবে আপনি মনে করবেন আপনার বায়স সেটিং থেকে ফাষ্ট বুট হিসেবে CD ROM সিলেক্ট করা নেই, তাই এটি আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে, এটি সিলেক্ট করার জন্য আপনার পিসি অন হওয়ার সময় অনেক এর কম্পিউটারে একটি কালো স্কীন আসে অনেক লেখাসহ, আবার অনেক এর স্কীন আসে তার মার্দারবোর্ড এর নাম এটা আপনার মার্দারবোর্ড এর উপর নির্বর করবে যে এখানে আসলে কি আসবে, যখন এই রকম স্কীন আসবে তখন আপনি খেয়াল করবে যে কোন লেখা একদম নিচের দিকে System Setup/Startup/Bios/ এই নাম গুলো মধ্যে যে কোন একটি নাম আসে তবে এখানে সময় খুবই কম দেয় এরপরে ওপেন হয়ে যায় তাই তারাতারি দেখতে হবে, আর এই লেখাটি আসলে এই লেখার সামনে অথবা পিছনে লেখা আছে Del অথবা F2 এই জাতিয় কোন লেখা আসে সেই লেখাটি ফলো করে সেই বাটনটি প্রেস করতে হবে, এক এক মার্দারবোর্ড এ একটা বাটন প্রেস করতে হয় তাই আমি এখানে নির্দিষ্ট কোন বাটনটি তা বলতে পারছি না। তবে Gigabyte মার্দারবোর্ড এ Delete এবং Install আর MSI এই দুইটি কম্পানির বাটন হল F2 তাই এই কম্পানির মধ্যে যদি আপনার মার্দারবোর্ড হয় তবে এই বাটন গুলো প্রেস করে দেখতে পারেন। যখন বায়স আসবে আসার পরে দেখুন বুট নামের একটি অপশন আছে উপরে সেই অপশনে যান তবে এখানে আপনার মাউস কাজ করবে না, এখানে কিবোর্ড দিয়ে যেতে হবে, কিবোর্ড এর এ্যরো বাটন প্রেস করে যেতে হবে এখানে এ্যরো বাটন বলতে বুঝানো হয়েছে আপনার কিবোর্ড এর ডান পাশে নিচে এক সাথে চারটি চাবি আছে সেই চাবিকে বোঝানো হয়েছে। বুট অপশনে গিয়ে দেখুন কয়েক টা বুট এর নাম আছে যেমন: Fast boot, 2nd boot, 3rd boot, এই ভাবে আছে সেখানে Fast boot এ আপনার CD Rom সিলেক্ট করুন, 2nd boot এ আপনার HDD সিলেক্ট করুন, 3rd boot যে যেকোন একটি থাকলেই হবে, যদি কিভাবে সিলেক্ট করতে হয় তা না যানেন তবে যাও বলে দিচ্ছি, দরুন আপনি Fast boot এ CD Rom সিলেক্ট করবেন তাহলে আপনি আপনার এ্যারো বাটনের নিচের বাটন প্রেস করে Fast boot অপশনটির উপরে যান এবার আপনার কিবোর্ড থেকে Enter বাটনটি প্রেস করুন, এবার আপনি দেখুন সেখানে CD ROM নামে একটি অপশন আছে, যদি অপশনটি না থাকে তবে মনে করবেন আপনার CD ROM টি কোন কানেকশন অথবা CD ROM টি তে সমস্যা আছে তাই এখানে আসেনি, তাই আপনাকে CD ROM টি পরিবর্তন করতে হবে। আর যদি থাকে তবে CD ROM টি সিলেক্ট করে আপনার কিবোর্ড থেকে Enter বাটনটি প্রেস করুন, এবার সেইভ করার জন্য উপরের শারি থেকে F10 এরপরে Y এরপরে Enter বাটন প্রেস করুন, তাহলেই আপনার Fast boot হিসেবে CD ROM টি সিলেক্ট হয়ে যাবে, এবার পিসি ওপেন হওয়ার সময় যখন কালো স্কীন-এ অনেক গুলো লেখা আসবে তখন খেয়াল করে দেখবেন Press any key to Boot from cd . . . এই লেখাটি আসবে।
ঠিক নিজের ছবিটির মত
পিক্সার ০২।
এই লেখাটি আসলে আপনার কিবোর্ড থেকে যে কোন একটি বাটন প্রেস করুন, তাহলেই বুট নেয়া শুরু করবে। যদি চাপ দিতে দেরি হয় তবে আবার আপনার পিসিটি রিস্টার্ট করুন এবং লেখাটি আসলে সাথে সাথে চাপ দিন। এরপরে একদম নিচের লাইনটির দিকে লক্ষ করুন, কিছুক্ষণের মধ্যেই ইন্সটল এর জন্য F6 প্রেস করতে বলবে, তখন উপরের বাটন থেকে F6 প্রেস করুন, আবার কিছুক্ষণ পরে F2 প্রেস করতে বলবে রিকোভারির জন্য তখন সেটা প্রেস করবেন না, তবে এখানে F6 প্রেস করতে বলা হয়েছে তখন আপনি এটা প্রেস না করলেও কোন সমস্যা নেই, এরপরে কিছুক্ষণ কাজ করবে লোডিং নিবে লোডিং নেয়ারে নিচের ছবিটির মত আসবে তখন Enter প্রেস করুন।
পিক্সার ০৩।
এবার আবার কিছুক্ষণ কাজ করবে কিছুক্ষণ পরে আবার নিচের ছবিটির মত আসবে তখন কিবোর্ডের উপরের শারি থেকে F8 প্রেস করুন।
পিক্সার ০৪।
এবার আবার কিছুক্ষণ লোডিং নিয়ে আপনার কম্পিউটারের সকল ড্রেরাইভ শো করবে, যদি নিচের ছবিটির মত
পিক্সার ০৫।
একটি ড্রেরাইভ শো করে তাহলে আপনার কিবোর্ড থেকে ESC একদম বাম পাশে কোনায় দেখতে পাবেন সেই বাটনটি প্রেস করুন তাহলেই আপনার সকল ড্রেরাইভ শো করবে। সেখান থেকে আপনি সি-ড্রেরাইভ সিলেক্ট করুন। এবার আপনার কিবোর্ড থেকে D প্রেস করুন তাহলে আপনার সি-ড্রেরাইভটি ডিলেক্ট হয়ে যাওয়ার জন্য পারমিশন চাবে, ঠিক নিচের ছবিটির মত।
পিক্সার ০৬।
এখানে Enter প্রেস করুন, এবার আবার সিওর হবার জন্য আপনাকে কিবোর্ড থেকে L প্রেস করতে বলবে, তখনও আপনি L প্রেস করুন, ঠিক নিচের ছবিটির মত।
পিক্সার-০৭।
এবার যখন আপনি L প্রেস করবেন তখন সি-ড্রেরাইভটি ডিলেক্ট হয়ে নিচের মত হবে, দেখুন সি নামে কোন ড্রেরাইভ নেই, আর অন্য ড্রেরাইভ গুলো এসে থাকবে, এবং সি-ড্রেরাইভের যায়গাটুকু Unpartitioned space নামে এসে থাকবে ।
পিক্সার ০৮।
এখন আপনাকে আবার সি-ড্রেরাইভ নতুন করে তৈরী করতে হবে,
তাহলে আপনি নতুন ড্রেরাইভ তৈরী করার জন্য নিচের মেসেজ দেখুন নতুন ড্রেরাইভ তৈরী করার জন্য আপনাকে কিবোর্ড থেকে C প্রেস করতে বলতেছে, তাহলে আপনি C প্রেস করুন C প্রেস করার সাথে সাথে নিচের ছবিটির মত আসবে সেখানে আপনি Enter প্রেস করুন।
পিক্সার ০৯।
বাস সি-ড্রেরাইভ তৈরী হয়ে গেছে এখন দেখুন নিচের ছবিটির মত আসবে।
পিক্সার ১০।
এখন দেখুন নিচের লেখা আছে, Enter=Install মানে ইন্সটল করার জন্য Enter প্রেস করতে বলতেছে তাই আপনি ইন্সটল করার জন্য Enter প্রেস করুন, মনে রাখবেন ড্রেরাইভ যেন C ড্রেরাইভই সিলেক্ট করা থাকে। তাহলে Enter প্রেস করার পরে নিচের ছবিটির মত আসবে, সেখানে কোন কোন কম্পিউটারে চারটি অপশন থাকবে, আবার কোন কোন কম্পিউটারে দুইটি অপশন থাকবে, তাহলে যেটিই থাকুক আপনি এখান থেকে Format the partition using the NTFS file system <Quick> এটা সিলেক্ট করুন এবং কিবোর্ড থেকে Enter বাটন প্রেস করুন।
পিক্সার-১১।
ইন্টারপ্রেস করলে নিচের ছবিটির মত আসবে মানে আপনার সি-ড্রেরাইভটি আবার নতুন করে ফরমেক্ট নিতেছে।
পিক্সার ১২।
ফরমেক্ট ১০০% হয়ে গেলে আপনার সিডি থেকে ফাইল কপি হতে থাকবে নিচের পিক্সারটির মত।
পিক্সার ১৩।
(এখানে আরো কিছু কথা আছে, আপনি চাইলে আপনার সকল ড্রেরাইভ ডিলেক্ট করে নতুন করে পাটিশন করতে পারেন, কিন্তু এটা করলে আপনার কম্পিউটারে যত ডাটা ছিল তা আর কিছুই থাকবে না, সব কিছু ফরমেক্ট হয়ে যাবে, আপনি যদি নতুন করে আপনার হার্ডড্রিক্স পার্টিশন করতে চান, তাহলে ঠিক একই নিয়মে সকল ড্রেরাইভ ডিলেক্ট করলে আপনার হার্ডড্রিক্সের এর সকল যায়গা এক সাথে হয়ে যাবে, এবার আপনি ঠিক একই নিয়মে পিক্সার ৮ থেকে যে ভাবে নতুন ড্রেরাইভ তৈরী করেছেন সেই ভাবে তৈরী করতে পারবেন, এখানে আরো কথা আছে, আপনি যদি আপনার হার্ডড্রিক্সের সকল ড্রেরাইভ ডিলেক্ট করেন তাহলে সকল যায়গা এক সাথে হয়ে যাবে, তাই আপনি কোন ড্রেরাইভে কতটুকু যায়গা দিবেন ততটুকু হিসাবে করুন, ধরুন আপনি সি-ড্রেরাইভ 50জিবি যায়গা দিবেন তাহলে মেগা বাইট হিসাবে হিসাব করুন যেমন 1024মেগা বাইটে ১গিগা, তাহলে ১০২৪Í৫০=৫১০০ তাহলে আপনি যদি সি-ড্রেরাইভে ৫০ জিবি দিতে চান তাহলে পিক্সার ৯ খেয়াল করুন এখানে আপনার হার্ডড্রিক্স যতটুকু খালি থাকবে ততটুকু ই দেখাবে এখানে আপনি আপনার প্রয়োজন মত দিন যেমন দিলাম ৫০ জিবির জন্য ৫১০০ দিয়ে ইন্টার দিলেই আপনার ৫০জিবি যায়গা নিয়ে একটি ড্রেরাইভ তৈরী হয়ে যাবে, আবার নিচে দেখবেন Unpartitioned space নামে একটি অপশন আছে, সেখানে এখনও আপনার হার্ডড্রিক্স কতটুকু খালি আছে তা দেখতে পারবেন সেখান থেকেও একই নিয়মে পর্যাক্রমে আপনি নতুন নতুন ড্রেরাইভ তৈরী করতে পারবেন, তাহলে আপনি চাইলে আপনার পুরো কম্পিউটার পার্টিশন করতে পারবেন, আরো একটি নিয়ম আছে আপনি সফটওয়ার ব্যবহার করেই আপনার কম্পিউটারের পার্টিশন ভেঙ্গে চুরে নতুন করে পাটিশন করতে পারবেন কোন ডাটার ক্ষতি বা না হারিয়ে, এটা নিয়ে আমার কিছুদিনের মধ্যেই পোষ্ট করার ইচ্ছা আছে, এটা একমাত্র আপনাদের দোয়া এবং আল্লাহ্ এর রহমতে যদি পারি তাহলে করব, পোষ্ট সেটাও আমি প্রায় ১মাস আগে লিখে রেখেছি কিন্তু সফটওয়ারটি আপলোড করা হয় না তাই, পোষ্টও করা হয়। যাক আমরা পূর্বের কথায় ফিরে যাই)
আপনার সিডি থেকে ফাইল কপি হওয়া শেষ হলে নিচের ছবিটির মত আসবে।
পিক্সার ১৪।
এরপরে নিচের ছবিটির মত আসবে এবং আপনার পিসি রিষ্টার্ট নিবে।
পিক্সার ১৫।
রিষ্টার্ট নিবার পরে আপনার কম্পিউটার ঠিক আগের মতই আসবে Press any key to Boot from cd . . . কিন্তু ভুলেও কোন কি প্রেস করবেন না, অপেক্ষা করুন, (আবার যদি ভুলে প্রেস করেই থাকেন তাহলে আবার প্রথম থেকে শুরু হবে) এবার কম্পিউটার ওপেন হয়ে কিছুক্ষণ নিজে নিজে কাজ করবে এরপরে নিচের ছবিটির মত আসবে।
পিক্সার ১৬।
এখানে Next চাপুন আপনার মাউস থেকে।
এবার আপনার কম্পিউটারের নাম চাবে কি নামে আপনার কম্পিউটার হবে? সেখানে আপনার নাম লিখুন, যেমনঃ Md Abul Bashar , নিচের ছবি দেখুন।
পিক্সার ১৭।
নাম লেখা হলে Next প্রেস করুন এবার নিচের ছবিটির মত আসবে সেখানে আপনি আপনার সিডি কি লিখুন (খুব সাবধানে একটি কি ভুল হলেও কিন্তু আর কাজ করবে না) এবার Next প্রেস করুন।
পিক্সার ১৮।
Next প্রেস করার পরে নিচের ছবিটির মত আসবে সেখানে আপনি চাইলে উপরের নামটি কেটে আপনার ইচ্ছে মত নাম দিতে পারেন, আবার ওখানে অটো ডিফল্ট ভাবে যেটা আসে সেটাও রাখতে পারেন, হ্যা তবে এখানে মনে রাখবেন আগে যে নামটি দিয়েছিলেন ১৬ পিক্সারে সেই একই নাম এখানে নিবে না, তাই একটু হলেও ব্যতিক্রম হতে হবে।
পিক্সার ১৯।
ব্যাস Next প্রেস করুন এবার যেটি আসবে
পিক্সার ২০।
সেখানে আপনি উপরের ঘর থেকে আপনার সময়/তারিখ/টাইম জোন মানে ঢাকা সিলেক্ট করুন।
পিক্সার ২১।
এবার Next প্রেস করুন।
ব্যাস এখন অপেক্ষা করতে থাকুন নিচের ছবির মত আসলে মনে করবেন আপনার এক্সপি ইন্সটল শুরু হয়ে গেছে।
পিক্সার ২২।
ইন্সটল হয়ে গেলে আপনার পিসি রিষ্টার্ট নিবে, এবার ধীরে ধীরে ওপেন হবে, আবার মনে রাখাবেন রিষ্টার্ট নিবার পরে আপনার কম্পিউটার ঠিক আগের মতই আসবে Press any key to Boot from cd . . . কিন্তু ভুলেও কোন কি প্রেস করবেন না, অপেক্ষা করুন, (আবার যদি ভুলে প্রেস করেই থাকেন তাহলে আবার প্রথম থেকে শুরু হবে)
যাক যখন ওপেন হবে তখন নিচের মত একটি মেসেজ আপনাকে দিবে।
পিক্সার ২৩।
এটা ওকে করুন, ওকে করলে আবার নিচের মত একটা মেসেজ আসবে সেখানেও ওকে করুন।
পিক্সার ২৪।
উপরেরটা ওকে করার পরে এই রকম একটি স্কীন আসবে নিচের পিক্সার দেখুন।
পিক্সার ২৫।
একটু পরে নিচের মত আসবে।সেখানে Next প্রেস করুন।
পিক্সার ২৬।
আবার নিচের ছবি দেখুন এই রকম আসবে সেখানে আপনি Not right now এটা সিলেক্ট করে Next চাপুন।
পিক্সার ২৭।
Next চাপার পরে আবার নিচের মত আসবে সেখানে প্রথম ঘরে আপনার নাম লিখুন।
পিক্সার ২৮।
ব্যাস এবার Finish এ ক্লিক করুন।
পিক্সার ২৯।
কাজ সঠিক ভাবে হয়ে গেলে Welcome দেখাবে
পিক্সার ৩০।
এবার নিচের ছবিটির মত ওপেন হবে।
পিক্সার ৩১।
এবার আপনার ডান পাশে ষ্টার্ট আপ অপশন থেকে দুটি উন্ডো মেসেজ দিবে সেখানে সব গুলো কেটে দিন যদি নিচের ছবিটির মত Windows Xp Tour তে আপনি ক্লিক করে থাকে তাহলে Next প্রেস করুন অথবা কেটে দিতে পারেন।
পিক্সার ৩২-৩৩।
তাহলে আজ এই পর্যন্তই আলোচনা রাখলাম, আবার পরবর্তি পোষ্ট নিয়ে খুব তারাতারিই আপনাদের মাঝে হাজির হব, ততক্ষন আমাদের থাকুন।
আগামি পর্বে থাকছে (সম্পূর্ণ আপনাদের মতামতের উপরে।)
এই টিপস টি সম্পূর্ণ সাজানো পিডিএফ ফাইল আকারে পেতে এখানে ক্লিক করুন।
ভাল লাগলে কমেন্টে জানাতে ভুলবে না…
ভুলে ভরা জীবনে ভুল হওয়াটা অসম্ভব কিছু নয়,যদি আমার লেখার মাঝে কোন ভুলত্রুটি থাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ সবাই ভাল থাকবেন।
আপনার কম্পিউটার সমস্যা সমাধানে আমরা আছি ফেইজবুকে: পিসি হেল্প সেন্টার
আমাদের সাইটের সকল পোষ্ট আপনার ফেসবুকের ওয়ালে পেতে পেজ লাইক করুন (পিসি হেল্প সেন্টার)
খুব কাজের পোস্ট । দারুন হয়েছে ভাই । ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদ।
7 এর জন্য অপেক্ষা করছি।
চেষ্টা করব, খুব তারাতারি করার জন্য।