আমরা অনেকেই ফেসবুক কে সুধু মাত্র সময় কাটানোর মাদ্ধম মনে করি। কিন্তু ফেসবুক কে কেবল সময় কাটানোর জায়গা মনে করে যারা ফেসবুক ব্যবহার করা থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখতে চান, তাদের জন্য আমার আজকের এই লেখা। সারা বিশ্বে প্রায় ৯০০ মিলিয়ন মানুষ নিয়মিত ফেসবুক ব্যবহার করেন। সুতরাং বুঝতে সমস্যা হওয়ার কথা না, যে কোনো ব্যবসাকে প্রচারের জন্য পোস্টার, টিভি বিজ্ঞাপন কিংবা পত্রিকাতে বিজ্ঞাপন দেওয়ার চাইতে ফেসবুকের মাধ্যমে আরও কয়েকগুণ বেশি কার্যকরীভাবে ব্যবসার প্রসার করা সম্ভব।
ফেসবুক অ্যাড কে কয়েকগুণ বেশি এই জন্য বলছি কারণ এখানে টার্গেটেড ক্রেতার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব, সম্ভাব্য ক্রেতারা কিছু কেনার আগে পণ্যের মালিকের কাছ থেকে আরও কিছু বিষয় জেনে নেওয়ার সুযোগ পান এবং সবশেষে নিশ্চিত হয়ে কিনতে পারেন।
ব্যবসায়িক সুবিধা পেতে ফেসবুকের ব্যবহার
১. বিশাল সংখ্যক জনগোষ্ঠী এই ফেসবুক নিয়মিত ব্যবহার করে। ফেসবুকের অফিসিয়াল হিসেব অনুযায়ী, বর্তমানে ৯০০ মিলিয়ন মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করেন এবং গড়ে প্রতি ইউজার প্রতি মাসে ৪০৫ মিনিট ফেসবুকে ব্যয় করেন। এতো মানুষের কাছে নিজের পণ্যকে পৌঁছানোর জন্য এটি সবচাইতে ভালো উপায়।
২. যারা আপনার পণ্য কিংবা সেবা নেয়ার জন্য খুঁজছে, তাদেরকে সহজে খুঁজে পাওয়া যায়।
৩. বর্তমান ক্রেতা এবং ভবিষ্যতের সম্ভাব্য ক্রেতার সাথে সংযুক্ত থাকা যায়।
৪. আপনার ব্যবসা-কেন্দ্রিক একটি কমিউনিটি তৈরি করা যায় যেখানে সবাই পণ্যের বিষয়ে সমালোচনা কিংবা অন্য যে কোনো মতামত জানাতে পারে।
৫. আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত কোনো ব্লগি কিংবা কোনো আর্টিকেল লিখে থাকলে সেটায় আরও বেশি পাঠক পাবার সবচেয়ে ভালো মাধ্যম ফেসবুক।
ফেসবুক প্রোফাইল, ফেসবুক পেজ এবং ফেসবুক গ্রুপের মধ্যে তুলনা
ফেসবুক পেজঃ ফেসবুক পেজ যে কোন প্রতিস্থানের জন্য অত্তন্ত গুরুত্ত পূর্ণ। কোন কোম্পানির ব্রান্ডিংয়ের জন্য কোম্পানির নামে পেজ তৈরি করতে হবে। অফিসিয়াল সকল নোটিশগুলো এখানে পোস্ট করতে হবে। পেজে শুধুমাত্র অ্যাডমিন পোস্ট করতে পারে এবং ক্রেতারা জেন পেজে সরাসরি পোস্ট করতে না পারে সেই সেটিং করে রাখতে হবে। অ্যাডমিন হিসেবে এখানে পেজের নাম দেখায়, কোন ব্যক্তির নাম প্রকাশ পায় না। পেজের ফ্যানরা অ্যাডমিন কর্তৃক দেয়া বিভিন্ন পোস্টে কমেন্ট করতে পারেন কিংবা message অপশনের মাধ্যমে কোম্পানি সম্পর্কে যে কোনো প্রশ্ন করতে পারেন।
ফেসবুক প্রোফাইল
অনেকে কোম্পানির নামে প্রোফাইল তৈরি করে থাকেন। এটা কখনও করবেন না। কারণ এটি মানুষের মাঝে বিরক্তের কারণ হয়ে দাঁড়ায় এবং অন্যদের এ প্রোফাইলের সাথে ফ্রেন্ড হতে নিরুৎসাহিত করে। এক্ষেত্রে উচিত হবে, ব্যক্তির নামে প্রোফাইল তৈরি করা এবং তাদেরকে এ কোম্পানির স্টাফ হিসেবে দেখানো। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, ব্যক্তিকে দেখেই কোন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের প্রতি মানুষদের আস্থা তৈরি হয়। সুতরাং ব্যক্তিকে জনপ্রিয় করাটাও ব্যবসার মার্কেটিংয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ট্রিকস। যেমনঃ মনির হোসেন ক্রিয়েটিভ আইটিতে গ্রাফিকসে কোর্স করায় দেখে গ্রাফিকস কোর্স করার ক্ষেত্রে মানুষ এ প্রতিষ্ঠানকে বাছাই করে।
ফেসবুক গ্রুপ
ব্যবসায়িক পণ্যের কিংবা সেবার নামে গ্রুপ তৈরি করতে পারেন। অর্থাৎ যদি আপনার প্রতিষ্ঠান গ্রাফিকস সার্ভিস দিয়ে থাকে, তাহলে creative graphics work- এ নামে একটি গ্রুপ তৈরি করতে পারেন। এ গ্রুপে বিভিন্ন গ্রাফিকস সম্পর্কিত পোস্ট থাকবে। যারা গ্রাফিকসের কাজ পছন্দ করেন, তাদের নিয়ে একটি কমিউনিটি হবে এটি।
ব্যবসার প্রসারে পেজ
আগেই বলেছি ফেসবুক পেজ তৈরি করা হয়, ব্যবসার ব্রান্ডিংয়ের জন্য। এ পেজ কেন কিংবা কিভাবে ব্রান্ডিংয়ে কাজে লাগে সেটি দেখবো এবার।
ব্যবসায়িক পেজ থাকার সুবিধা
ফেসবুক পেজে অনেকজন অ্যাডমিন থাকার সুযোগ আছে। সুতরাং অনেকজন মিলে পেজ ম্যানেজ করা সম্ভব। ফেসবুক পেজ সার্চ ইঞ্জিনের সার্চে ওয়েবসাইটের পণ্যকে খুঁজে পেতে বা র্যাংকিং-এ পেতে এ পেজ ভালোই কাজ করে। পেজ তৈরির সময় বিভিন্ন ক্যাটাগরি সিলেক্ট (লোকাল বিজনেস, ব্র্যান্ড, মিউজিশিয়ান ইত্যাদি) করতে হয়, যা ব্যবহারকারীকে পেজটি আরও বেশি প্রাসঙ্গিকভাবে খুঁজে পেতে সহায়তা করে।
ফেসবুক পেজ তৈরি
ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হলে আপনার উপযুক্ত ক্যাটাগরি বাছাই করবেন। যেহেতু আমরা এখানে ব্যবসার মার্কেটিংয়ের জন্য ফেসবুকের ব্যবহার নিয়ে কথা বলছি, সুতরাং একদম প্রথমটি অর্থাৎ local business এ ক্লিক করতে হবে। এখান থেকে পেজ তৈরি করে প্রোফাইল আপডেটের মতো করেই পেজে ব্যবসার তথ্য দিয়ে আপডেট করে নিন। সে জন্য এডিট পেজে গিয়ে আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত তথ্য, ওয়েবসাইট ঠিকানা, লোগো ব্যবহার করতে পারেন। আপনি আপনার পেজকে সক্রিয় করার জন্য কয়েকজন অ্যাডমিন বানিয়ে নিতে পারেন। বাইরে থেকে কেউ জানতেও পারবে না কে এই পেজের অ্যাডমিন। যেই অ্যাডমিন সেখানে কমেন্ট কিংবা পো্স্ট করুক, সেখানে পোস্টদাতার নাম হিসেবে পেজের নাম দেখাবে। সুতরাং সেই পেজের কোন অ্যাডমিন যদি কোন কারণে না থাকে, তারপরও কোন সমস্যা নেই।
কীভাবে আপনার পেজের প্রচার করবেন বা ফ্যান বাড়াবেন?
পেজ তৈরি শেষ, এখন এখানে ফ্যান বাড়াতে বাড়াতে হবে। ফ্যান বাড়ানোর জন্য কয়েকটি আইডিয়া দিচ্ছি।
মানুষ সংযুক্ত থাকার উপযোগী পেজ
পেজ তৈরি করলেন এবং বিভিন্ন জায়গাতে পেজটি শেয়ার করলেন কিংবা লাইক বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন কুটকৌশল অবলম্বন করলেন কিংবা বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে লাইক বাড়ালেন। এভাবে বাড়ালে যে ব্যবসার প্রসারের জন্য লাইক বাড়ালেন, সে ব্যবসার তেমন কোন উপকারই হবেনা। পেজে এমন সব কনটেন্ট নিয়মিত পোস্ট করতে হবে, যাতে ব্যবহারকারীরা সেই পেজে যুক্ত হওয়ার মতও কোন কারণ খুঁজে পান।
ইতোমধ্যে আপনার বিভিন্ন নেটওয়ার্কে থাকা বন্ধুদেরকে পেজে যুক্ত করুন
নিজের প্রোফাইলে থাকা বন্ধুদের সবার প্রথমে যুক্ত করে নিন। আপনার মেইল লিস্টে থাকা বন্ধুদেরকেও পেজে যুক্ত করার জন্য আমন্ত্রণ জানান। তাদেরকেও অনুরোধ করুন, তাদের বন্ধুদেরকে আমন্ত্রণ জানাতে।
ফ্যানদেরকে প্রতিটি পোস্টে সক্রিয় রাখুন
মাঝে মাঝে বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে এমন পোস্ট করুন, যাতে পেজে উপস্থিত ফ্যানরা কমেন্ট করতে বাধ্য হয়। হতে পারে, কোন প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে আসলেন, সবাই সেই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্যই সেখানে কমেন্ট করবে। আর যারা কমেন্ট করবে, তাদের প্রত্যেকের নিজেদের নিউজ ফিডে সেই পোস্টটি তখন দেখাবে। তাতে করে তার লিস্টে থাকা সকল বন্ধুরা পোস্টটি দেখতে পারবে এবং পেজটি সম্পর্কেও জানতে পারবে। এভাবে করে আপনার পেজে আরও বেশি ফ্যান যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।
দ্রুত কিছু ফ্যান বৃদ্ধির জন্য ফেসবুক বিজ্ঞাপন
গুগল অ্যাডওয়ার্ডের মত ফেসবুকেও টাকা দিয়ে বিজ্ঞাপন দেওয়া যায়। ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজ গ্রুপ এমন কি ইভেন্টেরও বিজ্ঞাপন দেয়া যায়। গুগল অ্যাডওয়ার্ডের মতো করেই নির্দিষ্ট দেশ, নির্দিষ্ট বয়সের ব্যবহারকারীরা দেখবে এরকমভাবে বিজ্ঞাপন সেট করে দেয়া যায়।
ব্লগিংয়ের সময় পেজের লিংক প্রচার
বিভিন্ন জায়গাতে গেস্ট ব্লগিংয়ের সময় ফেসবুক পেজের লিংক প্রচার করে আসতে পারেন। সে সব গেস্ট ব্লগিংয়ের নিয়মিত কিছু নির্দিষ্ট ভিজিটর থাকে। এমন কোন আর্টিকেল লিখেন যাতে সেইসব ব্লগিং সাইটের পাঠকরা ফেসবুক পেজে যুক্ত হতে নিজের থেকেই আগ্রহবোধ করেন। এইসব আর্টিকেল থেকে আসা ফেসবুক ফ্যানরা আপনার ব্যবসার জন্য সবচাইতে বেশি কার্যকরী হবে।
পার্সোনাল প্রোফাইল তৈরি
কিভাবে ফেসবুকে পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হয়, সেটি লিখে আর্টিকেল বড় করার প্রয়োজন মনে করি না। কিন্তু ব্যবসার প্রোমোট করার জন্য প্রোফাইল কিভাবে আপডেট করতে হবে, সেটি নিয়ে একটু কথা বলব।
১. পার্সোনাল প্রোফাইলের About লিংকে গিয়ে, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সাথে যদি কোন কোর্স করার থাকে, তাহলে সেগুলো উল্লেখ করতে হবে।
২. About You-এ এমন কোন তথ্য দিন, যাতে আপনার কাজের ক্ষেত্রটা সহজেই বোঝা যায়। আপনাকে প্রফেশনালভাবে উপস্থাপন করতে হবে।
৩. contact information এ যোগাযোগের সকল মাধ্যমগুলোর তথ্য এখানে অবশ্যই উল্লেখ করবেন। মেইল অ্যাড্রেস, পার্সোনাল ওয়েবসাইট থাকলে সেটির ঠিকানা, স্কাইপ আইডি ও মোবাইল নাম্বার উল্লেখ করুন।
৪. আপনার দক্ষতার পরিচয় পাওয়া যায়, এমন কিছু ডিজাইন করে কভার ফটো হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
৫. প্রোফাইল ফটো হিসেবে নিজের স্মার্ট কোনো ছবি ব্যবহার করুন। এমন কোনো ছবি ব্যবহার করবেননা, যা আপনার প্রফেশনাল পরিচয়ের সাথে যায়না।
ব্যবসার প্রসারে ফেসবুক গ্রুপ
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে ফেসবুক গ্রুপ তৈরি না করে ব্যবসায়িক পণ্য কিংবা সেবার উপর ভিত্তি করে ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করলে, একটি ভালো কমিউনিটি গড়ে উঠার সম্ভাবনা থাকে।
কীভাবে গ্রুপ তৈরি করবেন?
প্রথমে নিচের লিংকে প্রবেশ করুন। এ পেজটিতে নির্দিষ্ট ঘরগুলো পূরণ করে create বাটনে ক্লিক করলেই গ্রুপ তৈরি হয়ে যাবে। গ্রুপ তৈরি হয়ে যাওয়ার পর যেকোনো সময় যেকোনো তথ্য পরিবর্তন করা যাবে। এরপরের কাজ হচ্ছে, আপনার লিস্টে থাকা বন্ধুদেরকে গ্রুপে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানানো। তারপর মূল কাজ অর্থাৎ নিয়মিত পোস্ট করতে হবে।
গ্রুপটিকে সচল রাখার জন্য নিয়মিত পোস্ট দিতে হবে। আর অবশ্যেই পোস্ট দিতে হবে যাতে সকল গ্রুপ মেম্বাররা সেখানে সক্রিয় থাকে। গ্রুপ মেম্বার বৃদ্ধির জন্য পেজের ফ্যান বৃদ্ধির পদ্ধতিগুলোকেই অনুসরণ করতে হবে। নতুন করে তাই কিছু লিখলাম না। বাংলাদেশী সক্রিয় ফেসবুকগ্রুপের সবচাইতে আদর্শ উদাহরণ হচ্ছে এখানে।
ব্যবসার প্রসারে ফেসবুক প্রোফাইল
পেজ, গ্রুপের মত পার্সোনাল প্রোফাইলকেও ব্যবসার প্রচারের কাজে ব্যবহারের জন্য সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। মাথাতে রাখতে হবে, ফেসবুকে মানুষ বিজ্ঞাপন দেখার জন্য আসেন না। এখানে প্রবেশ করে আড্ডা দেওয়ার জন্য কিংবা এন্টারটেইনমেন্টের জন্য কিংবা ব্যস্ততার ফাঁকে কিছুটা রিল্যাক্স হওয়ার জন্য। সে জন্য এখানে ব্যবসার প্রচারটা এমনভাবেই বুদ্ধি দিয়ে করতে হবে, যাতে মানুষ বিরক্ত না হয়।
এমন পোস্ট করতে হবে, যেই পোস্ট মানুষ বাধ্য হবে শেয়ার করার জন্য, কিংবা কমেন্ট করার জন্য কিংবা লাইক করার জন্য। বাকিটুকু মনে হয় বলার দরকার নেই, পোস্টটি কোন ধরনের হবে। তবে সেটির জন্য অবশ্যই সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। কোম্পানির নামে ফেসবুক প্রোফাইল তৈরি করা খুব ভালো কোন আইডিয়া না।
ফেসবুকে কীভাবে বিজ্ঞাপন দিবেন?
ফেসবুকে অ্যাড দেওয়ার জন্য অনেক প্রতিষ্ঠান আছে। তারা বিভিন্ন ধরনের ফেসবুক অ্যাড প্যাকেজ এর সুজগ দিয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের ফেসবুক অ্যাড প্যাকেজ থেকে আপনি আপনার পসন্দের প্যাকেজটি অর্ডার করতে পারেন। আপনার অ্যাড এর ডিযাইন করা, আপনার সম্ভাব্য ক্রেতা খুজে বের করা, আপনার অ্যাড প্রছার করা থেকে যাবতীয় কাজের দায়িত্ত পালন করবে সেই অ্যাড কোম্পানি। বাংলাদেশে এই ধরনের সার্ভিস দেয় এমন প্রতিস্থানের মদ্ধে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে ADS. কারন একমাত্র ADS ই Quantam AD Network software ব্যবহার করে আপনার অ্যাড কে সবচেয়ে কার্যকরী ভাবে আপনার ক্রেতার কাছে পৌছাতে পারে। আপনি ADS এর ওয়েবসাইট থেকে ফেসবুক অ্যাড সহ আরও বিভিন্ন ধরনের অ্যাড দিতে পারবেন। website: www.adsqan.com . আপনি চাইলে ফোন করেও অ্যাড এর অর্ডার দিতে পারেন। Phone: 01630132923
শেষ কথা
বর্তমান যুগে ফেসবুক কিংবা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে সকল মানুষগুলো প্রচুর পরিমানে উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। সেজন্য চিরাচরিত পদ্ধতিগুলোতে মার্কেটিং করার চাইতে অনলাইনে সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে মার্কেটিং করলে সবচাইতে ভালো ফিডব্যাক পাওয়া যাবে। কিন্তু মার্কেটিংয়ের কাজে এমন কোন কাজ করা যাবেনা, যেটা আপনার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের প্রতি মানুষের বিরক্তির কারণ সৃষ্টি হতে পারে। একটি কথা অবসসই মনে রাখবেন “প্রচারেই প্রসার”।